রেখা, কোণ, ঘুড়ি, সমীকরণ
একটি বিন্দুর চলার পথকে রেখা বলা হয়।তিনটি বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভুজ বলা হয়।চারটি বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্র চতুর্ভুজ বলে।
➤দুইটি রশ্মি এর সমান্তরাল করে যদি কোনো নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে দুটি রশ্মি অঙ্কন করা হয়, তবে রশ্মিদ্বয়ের মধ্যবর্তী ফাঁকটি যে রাশি দিয়ে পরিমাপ করা হয়, তাকে জ্যামিতিক কোণ বলে। আর একটি সরলরেখাকে স্থির রেখে আরেকটি সরলরেখার ঘূর্ণনের ফলে উৎপন্ন হয় ত্রিকোণমিতিক কোণ।
➤দুটি সরলরেখা পরস্পর ছেদ করলে যদি উৎপন্ন কোণ চারটি পরস্পর সমান হয়, তবে প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে
➤পরস্পর বিপরীত দুটি রশ্মির মধ্যবর্তী কোণকে বলা হয় এক সরলকোণ।
➤সমীকরণ হল সংখ্যা ও প্রতীক ব্যবহার করে লেখা এক ধরনের গাণিতিক বিবৃতি, যাতে দুইটি জিনিসকে গাণিতিকভাবে সমান বা সমতুল্য দেখানো হয়।
➤রেখা কাকে বলে?
উত্তরঃ যার দৈর্ঘ্য আছে কিন্তু ,প্রস্থ ও বেধ বা উচ্চতা নেই তাকে রেখা (line)বলে।
রেখার কোন প্রান্ত বিন্দু নেই,তাই রেখাকে ইচ্ছামত উভয় দিকে বাড়ানো যায়।
➤ঘুড়ি হলো এমন একটি চতুর্ভুজ যার দুই জোড়া বাহু পরস্পর সমান যেখানে প্রত্যেক জোড়া সমান বাহুদ্বয় সন্নিহিত।
➤দুইটি রশ্মি এর সমান্তরাল করে যদি কোনো নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে দুটি রশ্মি অঙ্কন করা হয়, তবে রশ্মিদ্বয়ের মধ্যবর্তী ফাঁকটি যে রাশি দিয়ে পরিমাপ করা হয়, তাকে জ্যামিতিক কোণ বলে। আর একটি সরলরেখাকে স্থির রেখে আরেকটি সরলরেখার ঘূর্ণনের ফলে উৎপন্ন হয় ত্রিকোণমিতিক কোণ।
➤দুটি সরলরেখা পরস্পর ছেদ করলে যদি উৎপন্ন কোণ চারটি পরস্পর সমান হয়, তবে প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে
➤পরস্পর বিপরীত দুটি রশ্মির মধ্যবর্তী কোণকে বলা হয় এক সরলকোণ।
➤সমীকরণ হল সংখ্যা ও প্রতীক ব্যবহার করে লেখা এক ধরনের গাণিতিক বিবৃতি, যাতে দুইটি জিনিসকে গাণিতিকভাবে সমান বা সমতুল্য দেখানো হয়।
➤রেখা কাকে বলে?
উত্তরঃ যার দৈর্ঘ্য আছে কিন্তু ,প্রস্থ ও বেধ বা উচ্চতা নেই তাকে রেখা (line)বলে।
রেখার কোন প্রান্ত বিন্দু নেই,তাই রেখাকে ইচ্ছামত উভয় দিকে বাড়ানো যায়।
➤ঘুড়ি হলো এমন একটি চতুর্ভুজ যার দুই জোড়া বাহু পরস্পর সমান যেখানে প্রত্যেক জোড়া সমান বাহুদ্বয় সন্নিহিত।

Comments